তেতুলপাতা ঝিলির মিশন কারেন্ট লোড কমানো আপডেট 30 মে



পর্ব শুরুতে হ্যাঁ স্যার একটা চাপ তো আছে একটা অশান্তি আছে এখানে কি যেন হচ্ছে। এমন কথা বলছিল পুলিশ অফিসার ঠিক ওই মুহূর্তে রিঙ্কি আবার কল দেই অফিসারের কাছে।অফিসার কল ধরে বলে রিংকি বলো রিংকি উঠে বলে দিল্লী জানে তুমি আসবা না আমাকে কেন বললা না।এদিকে জিল্লি ও তার টিম মিলে বাচ্চাদের পড়াশোনা করাচ্ছে।আর ঠিক এই মুহূর্তে জিল্লি এবং ঋষি পাশাপাশি রোমান্টিক মহত্তে দাঁড়িয়ে আছে। ঠিক ওই সময় কাকা এসে বলে দেখি নাই আমরা কেউ কিছু দেখি নাই। এদিকে পিসি কল দেয় খেয়ালের কাছে বলে ঝিলি তো ভালো করে আনন্দ করতেছে।পিছিয়ে কথা বলাতে খেয়াল কারেন্ট বন্ধ করে দিলো।ঠিক ওই মুহূর্তে বাচ্চারা পড়াশোনা করছিল বলছে কারেন্ট না থাকলে পড়াশোনা করব কিভাবে।জিলে উঠে বলে আচ্ছা ঠিক আছে চলো আমরা সামার ক্যামটা কন্টিনিউ করি। তখন বাচ্চারা উঠে বলে এই জেলে অন্ধকারে আমরা করব কিভাবে এসব না না অন্ধকারে এমন হবে না। 


জিল্লি উঠে বলে আরে বাবা মমো আমাদের কাছে তো হার-কিন আছে এগুলোতে আলো দিবো এগুলা দিয়ে আমরা কাজ চালিয়ে নিবো।তখন সবাই বলে না না অন্য কিছু করতে হবে।রিঙ্কি এসে ঝিল্লিকে বল চেহারা তো অন্য কিছু করবে বলতাছে,তখন ঝিল্লী বলে তোমরা কি গল্প শুনবা।বাবা মা বলছে দেখছেন গরমে কি অবস্থা তাহলে কি আমরা বাচ্চার নিয়ে চলে যাবো।ঋষি এসে ঝিল্লিকে বলে বলো এখন কি করবা মাথায় তো শুধু দুষ্টুমি বুদ্ধি আছে। ঋষি ঝিল্লিকে বুদ্ধি দেয় আমাদের এমন কিছু করতে হবে যেখানে অন্ধকারের প্রয়োজন।ঋষি এগুলো আলোচনা করতে বাচ্চারা উত্তেজনো হয়। তখন ঋষি  বলে তোমাদের আজকে একটা মজার জিনিস দেখাবো। আজকে আমরা পৃথিবী থেকে অনেক দূরে কি আছে সেটা দেখবো টেলিস্কোপ দিয়ে। তখন সবাই বলে আমরা দেখবো,এটা দেখে ঝিলের মুখে মিষ্টি হাসি ফোটে উঠেছে। 


তখন ঝিল্লী ঋষিকে বলে আচ্ছা আমি এখন দেখি এই বলে জিল্লি ঋষির কাছাকাছি এলো। এদিকে কাকা দেখে বলছেন চাঁদ দেখতে গিয়ে আমি তোমায় দেখে ফেলেছি। এমন দেখতে ভাইয়ার জির সব কর্মকাণ্ড দেখে ফেলল জিল্লি এবং ঋষি। জিল্লে উঠে বলে আমাদের এখনই ওখানে যেতে হবে। জিল্লি এসে কারেন্ট অফিসার কে বলছে একটা মানুষ ১০০ গ্রাম খেলে হয় সেখানে ৫০০ গ্রাম খাইলে লুট তো পড়বেই। এবার ঝিল্লি চৌধুরী দেখাবে ৪০০ চল্লিশ ভোল্ট কাকে বলে। কোন সাহসে সাধারণ মানুষ কাছে থেকে বেসিক নিন বঞ্চিত করছিলেন।ঝিলি উঠে অফিসার কে বলছে দেখুন শিমুল পোড়া সব বাড়িতে আলো জ্বলছে। জিল্লি চৌধুরী কথা দিছে শিমুল পুড়া মানুষের পাশে থাকবে। আবার লোড সিডেনে কারেন্ট নেই। কাকা উঠে বলছে ৪-৫ দিন কারেন্ট আসবেনা, তখন ঝিল্লি বলে এমন হলে বাচ্চারা পড়াশোনা করবে কিভাবে। 



ঠিক ঐ মুহূর্তে খেয়ালি আসে আমি কিন্তু এখন বাবার বাড়ি চলে যাবো দেখো তুমি কি করবা।বড়মা এসে বলছে এই ঝিলি কাকে ফোন করিস জিল্লি বলে বাবাকে ফোন করছি। কাছে ফোন না যাওয়াই কলকাতা ইলেকট্রনিক সিটিতে ফোন দিলো জিল্লি। আমি ঝিল্লি চৌধুরী বলছি শিমুল পোড়া থেকে বলছি এখানে কারেন্টের লাইন খুব ডিস্টার্ব করছে আপনিরা এসে কি ঠিক করে দিতে পারবেন।পঞ্চায়েত প্রধান হয়েছে জিল্লি কারেন্ট নিয়ে আসতে পারছে না। এমন আগামী পর্ব আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট টা চোখ রাখুন।পরবর্তী গল্প শোনার জন্য ধন্যবাদ। Next

Post a Comment

Previous Post Next Post